২০ ও ২১ এপ্রিল নিউইয়র্কের জ্যামাইকা পারফর্মিং আর্টস সেন্টারে হয়ে গেল দুই দিনব্যাপী সুচিত্রা সেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। ভারত ও বাংলাদেশের মোট ৩৯টি সিনেমা প্রদর্শিত হয়েছে উৎসবে। সাংবাদিক হাসানুজ্জামান সাকীর উদ্যোগে এবং আকাশ ও শাহনেওয়াজের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত উৎসবে অংশ নিয়েছেন দুই দেশের অর্ধশত অভিনয়
আজ শনিবার মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী। এদিন সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের উদ্যোগে স্বল্প পরিসরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে পাবনায় মহানায়িকার জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়। সেই অনুষ্ঠানে মোবাইল ফোনে যুক্ত হয়ে মায়ের পৈতৃক ভিটায় আসার আকুতি জানালেন সুচিত্রা সেনের কন্যা ও ও
সুচিত্রা সেন বাংলা চলচ্চিত্রের এক কিংবদন্তি অভিনেত্রীর নাম। উত্তম-সুচিত্রা জুটি আজও বাংলা চলচ্চিত্রের শ্রেষ্ঠ জুটি হিসেবে পরিগণিত। ১৯৩১ সালের ৬ এপ্রিল বর্তমান সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার সেনভাঙার জমিদারবাড়িতে তাঁর জন্ম। তাঁর পারিবারিক নাম ছিল রমা দাশগুপ্ত। পরে পাবনা শহরের দিলালপুর এলাকায় তাঁর পরিবার
২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি না ফেরার দেশে পাড়ি জমান বাঙালির স্বপ্নের নায়িকা সুচিত্রা সেন। ফুসফুসের সংক্রমণ নিয়ে ২৫ ডিসেম্বর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন সুচিত্রা। তখন কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলেও শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর কাছে হার মানতে হয় তাঁকে। সিনেমাপ্রেমী বাঙালি তো বটেই, বাংলাভাষী প্রত্যেক মানুষই যেন সেদিন শোকাহত হয়
বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি মহানায়িকা পাবনার মেয়ে সুচিত্রা সেনের ৯২তম জন্মবার্ষিকী নানা আয়োজনে পালন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় এ উপলক্ষে জেলা প্রশাসন ও সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের আয়োজনে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
সুচিত্রা সেনের জন্ম ১৯৩১ সালের এই দিনে পাবনায়। মাত্র ১৬ বছর বয়সেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন তিনি। এরপর ২১ বছর বয়সে তিনি নাম লেখান চলচ্চিত্রে। তাঁর প্রথম চলচ্চিত্রের নাম ‘শেষ কোথায়’। তবে এটি মুক্তি পায়নি। তাঁর মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র সুকুমার দাশগুপ্ত পরিচালিত ‘সাত নম্বর কয়েদী’। একই বছর তাঁর অভ
শান্তিনিকেতনে গেলেন ডা. সুশোভন বন্দ্যোপাধ্যায়। হঠাৎ সুচিত্রা সেনের ফোন। সুচিত্রা তাঁর বড় বোনের মতো। ‘ভাই সুশোভন, একটু কষ্ট দেব। মা খুব অসুস্থ, রক্তবমি হচ্ছে। তাঁকে কিছুদিন আগে বোলপুর প্যারামেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করেছিলাম। কিন্তু সেখানে ভালো চিকিৎসা হচ্ছে না বলে আমার
সুচিত্রা সেন জানালেন, স্টেজে কাজ করার বিষয়টি তিনি গুরুত্ব দিয়েই ভাবছেন। কলকাতার একটি বিখ্যাত থিয়েটার গ্রুপ থেকে সুচিত্রা সেনকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। সুচিত্রা অভিনয় করবেন, তাই শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘শেষ প্রশ্ন’ উপন্যাসটি থেকেই তৈরি হয়েছে নাটক। মঞ্চে ‘শেষ প্রশ্ন’-এর অভিনয় হলে তাতে সুচিত্রা অব
অভিনেত্রী মুনমুন সেনের সঙ্গে ফেরদৌস আহমেদের ভালো বন্ধুত্ব। সেই সূত্রে মুনমুনের বাড়িতে অনেকবার গেছেন ফেরদৌস আহমেদ। ইচ্ছা ছিল, যদি একবার সুচিত্রা সেনকে দেখা যায়! একবার একঝলক দেখার সুযোগও এসেছিল তাঁর। তবে কোনো কথা হয়নি।
‘সুচিত্রা সেন হতে চাও?’ এটি ঠিক প্রবাদ নয়। এক ভীষণ প্রভাব থেকে প্রজন্মকে বাঁচানোর যেন এক সকরুণ আর্তি ছিল এককালে। ষাটের দশকের পর থেকে দুই বাংলার নারীরা প্রায় তিন দশক যাঁর চলাফেরা, ফ্যাশন, কথা বলার ধরন কিংবা ব্যক্তিত্ব ‘নকল’ করে গেছেন, তাঁর নাম সুচিত্রা সেন। নারীদের মধ্যে কী ভীষণ প্রভাব যে তাঁর ছিল, স
একজন সাধারণ বাঙালি নারী থেকে নায়িকা, তারপর মহানায়িকা হয়ে অনেকটা নীরবে চলে যাওয়া। তাঁর নাম সুচিত্রা সেন। বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি এ মহানায়িকার নবম প্রয়াণ দিবস আজ মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি)। ২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি ভারতের কলকাতার বেলভিউ হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
প্রযোজক হেমেন গঙ্গোপাধ্যায় এলেন পূর্ণেন্দু পত্রীর কাছে। বললেন, ‘পূর্ণেন্দু বাবু, আপনার সঙ্গে একটা ছবি করতে চাই।’ ঠিক হলো রবীন্দ্রনাথের ‘চতুরঙ্গ’ উপন্যাস থেকে তৈরি হবে ছবি। সে ছবি করার বেলায় হেমেন গঙ্গোপাধ্যায় শুধু একটি শর্ত দিয়েছিলেন। ‘দামিনী’ চরিত্রটি করাতে হবে সুচিত্রা সেনকে দিয়ে।
সুচিত্রা-উত্তমের ‘সপ্তপদী’ সিনেমাটা খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। খ্রিষ্টান মেয়ে রিনা ব্রাউনের চরিত্রে অভিনয় করে সুচিত্রা কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন চলচ্চিত্রপাড়া। অজয় কর পরিচালিত ছবিটি তৈরি হয়েছিল তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাহিনি অবলম্বনে...
সুচিত্রা সেন অভিনয় ছেড়েছিলেন ১৯৭৮ সালে। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন ‘প্রণয় পাশা’ ছবিতে। এরপর স্বেচ্ছায় ছবিপাড়ার সঙ্গে আর সম্পর্ক রাখেননি।
মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের জন্মদিন ৬ এপ্রিল। এ উপলক্ষে তাঁর জন্মভিটা পাবনার গোপালপুর হেমসাগর লেনে প্রতি বছর বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয় মহানায়িকার প্রতিকৃতিতে। এ বছর ৯০তম জন্মদিন। প্রতি বছরের মতো এবারও এ বিশেষ দিনে শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায় মহানায়িকাকে স্মরণ করেছে সুচিত্রা সেন স্
চোখে চোখে প্রেম বিনিময়, প্রত্যাখ্যানে অশ্রুসজল, প্রতিরোধে দৃপ্ত; ক্যামেরার যে অ্যাঙ্গেল থেকে যে ভাবমূর্তিতেই আমরা তাঁকে দেখি না কেন, বুকের ভেতরের তোলপাড়টুকু উপেক্ষা করার সাধ্য নেই কারও। তিনি সুচিত্রা সেন। ৬ এপ্রিল এ মহানায়িকার জন্মদিন।